নিজস্ব প্রতিবেদক: নারায়ণগঞ্জ জেলা যুবলীগ নেতা সাব্বির আহমেদ জুলহাসের পিতা, বিশিষ্ট সমাজসেবক, দানবীর মোঃ নবীউল্লাহ মিয়ার দাফন সম্পন্ন হয়েছে। আজ সোমবার রাত ৯ঃ৩০ মিনিটে ভূঁইগড় ঈদগাঁ মাঠে তাঁর জানাযা নামায শেষে ভূঁইগড় কবরস্থানে তাকে দাফন করা হয়।
জানাযায় মরহুমের পরিবারের সদস্যরাসহ আত্মীয়রা ছাড়াও নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার ভাইস চেয়ারম্যান ও জেলা কৃষক লীগের সভাপতি মোঃ নাজিমউদ্দিন আহমেদ, জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি মোঃ এহসানুল হক নিপু, মহানগর যুবলীগের সভাপতি মোঃ শাহাদাৎ হোসেন সাজনু, কুতুবপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সভাপতি হাজী মোঃ জসিম উদ্দিন, সাধারণ সম্পাদক মোঃ মানিক চান, নারায়ণগঞ্জ জেলা শ্রমিক লীগের সহসভাপতি শিকদার মোঃ মাহবুবুর রহমান হক, ফতুল্লা থানা ছাত্রলীগের সভাপতি আবু মোঃ শরীফুল হক, কুতুবপুর ইউনিয়ন বৃহত্তর ১,২.৩ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সভাপতি মোঃ সালাউদ্দিন ভূঁইয়া, ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের সাধারণ সম্পাদক হাজী মোঃ মীর হোসেন মীরু, ইউপি সদস্য আমিন হোসেন সাগর, জাহাঙ্গীর আলম, নজরুল ইসলাম মাদবর, পাগলা উচ্চ বিদ্যালয়ের ম্যানেজিং কমিটির সদস্য মোঃ আতিকুল ইসলাম খোকন, ১ নং ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মোঃ আলমগীর হোসেন,ইউনিয়ন ছাত্রলীগের সভাপতি মোঃ শাহআলম, যুবলীগ নেতা মোঃ রফিক সাউদসহ বিপুল সংখ্যক জনসাধারণ অংশ নেন।

জানাযার পূর্বে বক্তব্যে মরহুমের বড় ছেলে, জেলা যুবলীগ নেতা সাব্বির আহমেদ জুলহাস আবেগাপ্লুত হয়ে পরিবারের পক্ষ থেকে সবার কাছে তাঁর রুহের মাগফিরাত কামনায় দোয়া প্রার্থনা করেন। সেইসঙ্গে মরহুমের জ্ঞাত-অজ্ঞাত ভুলভ্রান্তির জন্য সকলের কাছে ক্ষমা প্রার্থনা করেন। মরহুম মোঃ নবীউল্লাহ মিয়ার বাল্যবন্ধু মোঃ নাজিম উদ্দিন চেয়ারম্যান কান্নাজড়িত কণ্ঠে স্মৃতিচারণ করেন।

প্রসঙ্গত, আজ বিকেল ৫ঘটিকায় বার্ধক্যজনিত কারণে মৃত্যুবরণ করেন জেলা যুবলীগ নেতা মোঃ সাব্বির আহমেদ জুলহাসের পিতা, ভূঁইগড় নিবাসী মোঃ নবীউল্লাহ মিয়া। তাঁর বয়স হয়েছিলো ৬৪ বছর। তিনি স্ত্রী, তিন ছেলে, চার মেয়ে, নাতি-নাতনীসহ অসংখ্য গুণগ্রাহী রেখে গেছেন।