নারায়ণগঞ্জ সদর উপজেলার কুতুবপুর ইউনিয়নটি নানা কারণেই আলোচিত। এই অঞ্চলের আওয়ামী লীগের রাজনীতিতে বৃহত্তর ভূইগড়ের অবদান অনস্বীকার্য। ত্যাগী ও পরীক্ষিত অনেক নেতাই এই অঞ্চল থেকে উঠে এসেছেন। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগকে তৃনমূল থেকে ঢেলে সাজানোর কথা বারবার উচ্চারিত হচ্ছে।এরই মধ্যে সম্পন্ন হয়েছে ফতুল্লা থানা আওয়ামী লীগের সম্মেলন। আর তারই ধারাবাহিকতায় কৈশোর থেকে আওয়ামী লীগের রাজনীতির সাথে জড়িত মোঃ শরীফ হোসেনের যোগ্য পদায়ন চায় এলাকাবাসী।
সরেজমিনে জানা যায়, কুতুবপুরের ৩ নং ওয়ার্ডে যে কয়জন ব্যাক্তি বঙ্গবন্ধুর নীতি, আদর্শে অটল থেকে দলের প্রতি আপোসহীন, তাঁদের মধ্যে শরীফ হোসেনের নাম অগ্রভাগে। অনেক বড় নেতাও যেখানে জাতীয় ও দলীয় বিশেষ দিনগুলোতে নীরবতা পালন করেন, সেখানে তিনি যথাযথ মর্যাদায় তা পালন করেন।
স্থানীয় জনসাধারণ জানান, ১৯৮৯ সালে ছাত্রলীগের রাজনীতির মাধ্যমে হাতেখড়ি হয় শরীফের। সিএস, আরএস পর্চা অনুযায়ী ও বংশ পরম্পরায় আওয়ামী লীগের রাজনীতিকে ধারণ করছেন তিনি। বিরোধী দলে থাকা অবস্থায় শত নির্যাতন-জুলুম ও রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করেই আওয়ামী লীগের পতাকা বহন করেছেন অসীম সাহসিকতায়।
এছাড়া বিভিন্ন সামাজিক সংগঠনের সাথেও জড়িত তিনি। নেতাকর্মীরাও তাঁকে যে কোনো সময় পাশে পান। দলের বিভিন্ন ব্যাক্তির মতে, কেন্দ্র থেকে বারবার পোড় খাওয়া, ত্যাগী ও পরীক্ষিত আওয়ামী লীগারদেরকে গুরুত্বপূর্ণ পদে আনার কথা বলা হচ্ছে। যদি সাধারণ সম্পাদক পদে কাউন্সিলের মাধ্যমে নির্বাচন হয়, তাহলে শরীফ বিনা প্রতিদ্বন্দ্বীতায় পাশ করবেন বলে আমাদের ধারণা। আমরা চাই, আওয়ামী লীগের ঐতিহ্য ও উন্নয়নের রাজনীতি অব্যাহত রাখতে ৩ নং ওয়ার্ডে শরীফ হোসেনকে সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচিত করা হোক। এতে দল আরো বেশি গতিশীল হবে ও জনভিত্তি পাবে।